বিকাশ ভবন স্কলারশীপ কি। বিকাশ ভবন স্কলারশিপ এর ফ্রম ফিলাপ করার নিয়ম। স্বামী বিবেকানন্দ স্কলারশীপ এর আবেদন কি করে করবো।

 WELL COME TO NEWSLIVE :-


NEWSLIVE এর তরফ থেকে সকলকে  জানাই সাগত। আমি আছি আপনাদের সঙ্গে আখতার।

 বন্ধুরা আজকে আমরা আলোচনা করব বিকাশ ভবন স্কলারশিপ নিয়ে ।

কিভাবে আবেদন করতে হয় আবেদন করলে কত টাকা পাওয়া যায়  সমস্ত কিছু বিষদ এ জনাব আপনারা পোস্ট টি শেষ পর্যন্ত পড়তে  থাকুন।

বিকাশ ভবন স্কলারশিপ এর  আরো একটি নামও রয়েছে সেই নামটি হলো স্বামী বিবেকানন্দ স্কলারশিপ বা স্বামী বিবেকানন্দ মেরিটকাম মেন্স স্কলার্শিপ।


কত টাকা পাবেন:----

 প্রদানকারী দপ্তর পশ্চিমবঙ্গসরকারি শিক্ষা দপ্তর প্রতিমাসে এখানে আবেদন করলে পাবে:---

 একহাজার থেকে পাঁচ হাজার টাকা পর্যন্ত।

 আমাদের বর্ষের সময়কাল কত এবং করতে কত টাকা  খরচ হচ্ছে তার উপর নির্ভর করে এই টাকার পরিমাণ টাকা থাকে ।

 এই স্কলারশীপ অনলাইনের  মাধ্যমে আবেদন করতে হয় :--

এই আবেদন শুরু হয়েছে 2021 সালের অক্টোবর মাস নাগাদ। এবং আবেদন শেষ হবে ফেব্রুয়ারি মাস নাগাদ অর্থাৎ পরের বছর 2022 সালের ফেব্রুয়ারি মাস নাগাদ আবেদন শেষ হবে ।

এই স্কলারশীপ এর অফিসিয়াল ওয়েবসাইটটি হল :----

 এই ওয়েবসাইটের মাধ্যমে আবেদন করতে হবে ।আর যদি আরও  কিছু জানার থাকে তাহলে অফিসিয়াল হেল্পলাইন নম্বর থেকে জানতে পারেন।

আপনাদের জানিয়ে রাখি বিকাশ ভবন স্কলারশিপ এর জন্য আবেদনের যোগ্যতা কি দরকার ।

আপনারা যদি উচ্চ মাধ্যমিক ভর্তি হয়েছেন সে ক্ষেত্রে আমাদের মাধ্যমিকে অন্ততপক্ষে ৬০ শতাংশ নম্বর থাকতে হবে তবে আবেদন করতে পারবেন ।

যদি আপনার বর্তমানের স্নাতক স্তরে অর্থাৎ অনার্স নার্সিং প্যারামেডিকেল ইঞ্জিনিয়ারিং থেকে ডিপ্লোমা কোর্সে ভর্তি হয়ে থাকেন সেখানে আপনাদের কে উচ্চমাধ্যমিকে অন্ততপক্ষে 60% নম্বর থাকতে হবে। 

আর post-graduation মাস্টার্স করে থাকেন অর্থাৎ বর্তমানে মাস্টার্স করেছেন সে ক্ষেত্রে আপনাদের গ্র্যাজুয়েশনের 53 শতাংশ নম্বর প্রয়োজন তবে কিন্তু এখানে আবেদন করতে পারবেন।

 আর যদি আপনারা পলিটেকনিকের বর্তমানে পড়ে থাকেন আপনাদেরকে মাধ্যমিক বা উচ্চ মাধ্যমিকে 60% নম্বর থাকতে হবে তবেই আবেদন করতে পারবেন ।

যারা আবেদন করতে পারবেনা :---

আবার যেসব ছাত্র ছাত্রীরা অন্য কোনো সরকারই স্কলারশিপের জন্য আবেদন করেছেন তারা কিন্তু এখানে আবেদন করতে পারবেন না ।



এই স্কলারশিপের আবেদন করতে হলে অর্থাৎ বিকাশ ভবন স্কলার্শিপ এ আবেদন করতে হলে 

১.আপনাকে পশ্চিমবঙ্গের একজন স্থায়ী বাসিন্দা হতে হবে। তবে আবেদন করতে পারবেন ।

২.আর আপনার পারিবারিক বাৎসরিক আয় আড়াই লক্ষ টাকার কম হতে হবে তবেই কিন্তু আবেদন করতে পারবেন ।

আপনাদের কে জানিয়ে রাখি বিকাশ ভবন স্কলার্শিপ এ আবেদন করলে কত টাকা পাওয়া যায়

 1.বিভিন্ন কোর্সের নিরিখে আপনি যদি বর্তমানে উচ্চ মাধ্যমিক স্তরে পড়ে থাকেন সেক্ষেত্রে আপনি যদি আবেদন করেন তাহলে প্রতি মাসে এক হাজার টাকা করে পাবেন ।

2.যদি বর্তমানে আপনি স্নাতক ভর্তি হয়ে থাকেন তাহলে আবেদন করলে প্রতি মাসে এক হাজার থেকে 5 হাজার টাকা পর্যন্ত পেতে পারেন।

3. যদি বর্তমানে আপনি স্নাতকোত্তর স্তরে অর্থাৎ পোস্ট গ্রাজুয়েশন ভর্তি হয়ে থাকেন সেক্ষেত্রে প্রতিমাসে আপনি 2000 থেকে 5000 টাকা পর্যন্ত পেতে পারেন ।

4.আর যদি বর্তমানে পলিটেকনিকে ভর্তি হয়ে থাকেন তাহলে প্রতি মাসে দেড় হাজার টাকা পর্যন্ত পেতে পারেন।

***** এবার আমরা কিভাবে আবেদন করবেন আবেদনের পদ্ধতি আপনাদেরকে সরাসরি অনলাইনে আবেদন করার জন্য কি হলো www.mcvm.gov.in এই ওয়েবসাইটের মাধ্যমে আপনাদেরকে আবেদন করতে হবে আপনাদেরকে আবেদন করার সময় ডিরেক্টরেট নির্বাচন করতে হবে আমরা আপনাদেরকে জানাবো কয়েকটি পুরুষের জন্য ভুলের জন্য ডিরেক্টরেট আপনাদের কি করতে হবে প্রথমে উচ্চ মাধ্যমিক স্তরের জন্য বর্তমানে আমি যদি উচ্চ মাধ্যমিক স্তরে ভর্তি হয়ে থাকেন তাহলে ট্রান্সলেট করতে হবে অফ এডুকেশন অর্থাৎ যদি বর্তমানে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর স্তরের ভর্তি হয়ে থাকেন সেক্ষেত্রে আপনাকে ডিলিট করতে হবে দিরেক্টর অফ পাবলিক ইন্সট্রাকশন ডিপিআই যদি মেডিকেল কোচিং সেন্টারে ভর্তি হয়ে থাকে সেক্ষেত্রে ট্রান্সলেট করতে হবে দিরেক্টর অফ মেডিকেল এডুকেশন অর্থাৎ বিহার পলিটেকনিক পরছে দিরেক্টর অফ তেকনিক্যাল ট্রেনিং এবং ইঞ্জিনিয়ারিং কোর্সের ক্ষেত্রে দিরেক্টর অফ টেকনিক্যাল এডুকেশন অর্থাৎ একটি ইলেকট্রনের নির্বাচন করার পর আপনাদের কে নিজের নাম ফোন নম্বর ই-মেইল আইডি সহ একাধিক তথ্য দিয়ে বিজ্ঞাপন সম্পন্ন করতে হবে রেজিষ্ট্রেশন সম্পন্ন হলে আমাদের দেশে একটি অ্যাপ্লিকেশন আইডি দিতে কিন্তু আমাদেরকে ঠিকঠাক ভাবে গুছিয়ে রাখতে হবে পরবর্তী ক্ষেত্রে আপনারা টেটাস চেক করতে পারবেন থেকে একই সময়ে বন্ধুরা আপনাদেরকে কিন্তু অর্থাৎ রেজিস্টার মোবাইল নম্বর মেসেজ আসবে পাসওয়ার্ড যেখানে থাকবে পরবর্তী ক্ষেত্রে আপনাদেরকে অ্যাপ্লিকেশন আইডি এবং পাসওয়ার্ড দিয়ে লগইন করে নিতে হবে তারপর বাকি ফরমটি ফিলাপ করতে হবে এখানে আমাদের প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট কি কি লাগবে তারা প্রথমে লাগবে

জন্মের শংসাপত্র মাধ্যমিকের এডমিট কার্ডতাদেরকে বিভিন্ন রকম হতে পারে কারও ক্ষেত্রে মাধ্যমিক আর উচ্চমাধ্যমিক কারণ ক্ষেত্র স্নাতক হতে পারে তার পরীক্ষার অ্যাডমিট কার্ড তারপর পারিবারিক বার্ষিক আয় শংসাপত্র তারপর লাগবে আবেদনকারীরা আধার কার্ড অথবা ভোটার কার্ড অথবা রেশন কার্ড তারপর লাভের ব্যাংকের পাসবুক এর ফ্রন্ট পেজ তারপর নতুন করে ভর্তি একটু শিখিয়ে যান কিন্তু আপনাকে আপলোড করতে হবে প্রত্যেক 2017 পিডিএফ পিডিএফ ফাইল এবং প্রত্যেকটি র সাইজ হবে 2 মব  এর কম অর্থাৎ হবে এর বেশি হলে চলবে নাএখনো কিন্তু আবেদন করার শেষ তারিখ জানানো হয়নি অফিশিয়ালি প্রত্যেক বছরই এই লাস্ট ডেট অফ ফেব্রুয়ারি মাস নাগাদ তাকে এবারে আমরা আশা করছি ফেব্রুয়ারি মাস পর্যন্ত এর আবেদন চলবে ধন্যবাদ বন্ধুরা পোস্ট টি শেষ পর্যন্ত পড়ার জন্য আশাকরি সবাই সুস্থ থাকবেন ভালো থাকবেন

Next Post Previous Post